প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস

জামালপুর জেলাধীন মাদারগঞ্জ উপজেলার ২নং কড়ইচূড়া ইউনিয়নের সাবেক ০৩ (তিন)নং ওয়ার্ড, বর্তমান ৭,৮,৯ ওয়ার্ড একটি জনবহুল ঘনবসতি পূর্ণ নদীর উপকূলে শিক্ষায় অনগ্রসর কয়েকটি গ্রাম (ভাংবাড়ী, ভেলামারী, পশ্চিম জটিয়ার পাড়া, বাগলেরগড় ও ধলীর বন্ধ) নিয়ে অবস্থিত। এই এলাকার ছেলে-মেয়েরা ৫ম শ্রেণী পাস করার পর দক্ষিণ দিকে নদী পার হয়ে মহিষ বাথান আর এম উচ্চ বিদ্যালয়ে, উত্তর দিকে মিলন বাজার পার হয়ে জোড়খালী উচ্চ বিদ্যালয়ে, পূর্ব দিকে আদ্রা আব্দুল মান্নান উচ্চ বিদ্যালয় প্রায় ০৭ (সাত) কিলোমিটার দূরে ও পশ্চিমে নয়াপাড়া ফাতেমা খান মামুদ উচ্চ বিদ্যালয় প্রায় ০৬ (ছয়) কিলোমিটার দূরের পথ অতিক্রম করে বেশীর ভাগ শিক্ষার্থী পড়ালেখা হতে ঝড়ে পড়ে। এতে করে বাল্য বিবাহ, বেকারত্ত্বসহ অধিকাংশ যুবক ছেলেরা মাদকাসক্তত্ব হয়ে পড়ে। এতে একদিকে যেমন এলাকার মধ্যে অন্যায়ের প্রবনতাসহ দারিদ্রতার হার বাড়তে থাকে অন্য দিকে এই বিশাল জনগোষ্টি পড়ালেখা থেকে বঞ্চিত হয়। তাই তৎকালীন মাননীয় সাংসদ আলহাজ্ব মির্জা আজম এমপি মাদারগঞ্জ উপজেলার বিশিষ্ট্য শিক্ষাবিধ, এশিয়া মহাদেশের সর্বপ্রথম বারডেম রাসেল পুরুস্কার প্রাপ্ত ব্যক্ত্যিত্ত্ব প্রিন্সিপাল রইচ উদ্দিন আহম্মেদ স্যারকে চিরস্মরণীয় করে রাখার জন্য প্রিন্সিপাল রইচ উদ্দিন আহম্মেদ নিন্ম মাধ্যমিক বিদ্যালয়টি ০৪-০২-১৯৯৭ইং সালে স্থাপন করেন।
বিদ্যালয়টি নিন্ম মাধ্যমিক হিসাবে ১২-০৭-২০০১ইং তারিখে প্রাথমিক পাঠদানের অনুমতি পায়, ১৮-০৯-২০০২ইং তারিখে নিন্ম মাধ্যমিক হিসাবে স্বীকৃতি পায় এবং ০১-০৫-২০০৪ইং তারিখে হতে নিন্ম মাধ্যমিক হিসাবে এমপিও ভুক্ত হয়য়। এরপর ১৫-০২-২০০৬ইং তারিখে নবম শ্রেণি খোলার অনুমতি, ০৬-০৭-২০০৯ইং তারিখে প্রথম স্বীকৃতিসহ বিজ্ঞান ও বাণিজ্য শাখার খোলার অনুমতি লাভ করে। পরবর্তীতে পর্যায়ক্রমে বিদ্যালয়ে কৃষি শিক্ষা ও কম্পিউটার শিক্ষা শাখা খোলার অনুমতি লাভ করে। ০১-০৭-২০১৯ইং তারিখে হতে বিদ্যালয়টির মাধ্যমিক স্তরও এমপিও ভুক্ত হয়।